পিতার বড় কর্তব্য হলো মেয়েকে সর্বদা সদুপদেশ দান করা । তার প্রতি সুদৃষ্টি রাখা । তার শরীআতবিরোধী কথা ও কর্মকে কঠোর হাতে দমন করা । প্রয়োজনে প্র...
পিতার বড় কর্তব্য হলো মেয়েকে সর্বদা সদুপদেশ দান করা । তার প্রতি সুদৃষ্টি রাখা । তার শরীআতবিরোধী কথা ও কর্মকে কঠোর হাতে দমন করা । প্রয়োজনে প্রহার করা । মেয়ে যদি যুবতি হয় কিংবা বিবাহিত হয় তবুও পিতা তাকে প্রহার করতে পারবে । অধিক সম্মানি ব্যাক্তির সামনেও মারতে পারে যেমনঃ মেয়ের স্বামী ।
এ ব্যাপারে হযরত আয়শা রাঃ এর নিজস্ব ঘটনা প্রত্যেকটি মেয়ের পিতার জন্য চিরস্বরণীয় ।
হযরত আয়শা রাঃ বলেন, একদা আমরা এক সফর থেকে আসছিলাম । রাস্তায় আমার হার হারিয়ে যায় । হার খুঁজতে গিয়ে ছালাতের সময় হয়ে গেল । আমাদের নিকট পানি ছিল না, সখানে পানির ব্যবস্থা ছিল না । জনগন আমার আব্বার নিকট গিয়ে বলল, আপনি জানেন আপনার মেয়ে কি অসুবিধা করেছে ? এ খবর শুনে আমার আব্বা রাগান্বিত হয়ে আমার নিকট আসলেন এবং আমার কোমরের উপর এত জোরে এক কিল মারলেন , যদি আমার স্বামী মুহাম্মাদ সাঃ আমার উরুর উপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে না থাকতেন তাহলে প্রহারের করণে সরে যেতাম । (বুখারী ২য় খন্ড, মাগাযী অধ্যায়)
এ ঘটনা থেকে বা এ হাদিস থেকে এই শিক্ষা পাওয়া যায় যে পৃথিবীর সব নারিদের থেকে সম্মানিত নারী হচ্ছেন আয়শা রাঃ আর নবি রাসূল ব্যাতিত সবচেয়ে সম্মানিত মানুষ হচ্ছেন আবু বকর সিদ্দিক ।
কেননা রাসূল সাঃ বলেন আমি কাউকে বন্ধু হিসাবে গ্রহন করলে আবু বকর সিদ্দিক কে করতাম । (বুখারি, মুসলিম , মিশকাত হা/৬০১০)
অপর দিকে আমাদের নবী সাঃ হলেন পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানিত ব্যাক্তি এবং সকল মানুষের চেয়ে উত্তম । "তিনি বলেন, আমি সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবো ।" (মুসলিম, মিশকাত হা/৫৭৪২)
এখানে স্পষ্ট যে নবীগণ ব্যাতিত সর্বশ্রেষ্ট মানুষ আবু বকর তার মেয়ে আয়শা রাঃ কে মারলেন যিনি ছিলেন সকল নারীর চেয়ে সম্মানি, যিনি ছিলেন যুবতি , বিবাহিত এছাড়াও তাকে প্রহার করা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানিত ব্যাক্তিটির সামনে ।
এই সামান্য অপরাধের কারণে যদি সবচেয়ে সম্মানি ব্যাক্তির সামনে , সবচেয়ে সম্মানি নারিকে প্রহার করা হয় তাহলে আপনার আমার মেয়ে সরাসরি শরী'আত বিরোধী কাজ করলে কেন প্রহার করতে পারবো না ।
আমাদের মেয়েরা সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নগ্ন, অর্ধ নগ্ন হয়ে ঘুরছে । বিভিন্ন অশ্লীল কথা বার্তা এবং কাজে লিপ্ত আর আমরা একটা ধমকও দিতে পারি না । আমাদের মত অযোগ্য পিতার দুনিয়ায় বেচে থাকার কোন যোগ্যতা নেই ।
এ ব্যাপারে হযরত আয়শা রাঃ এর নিজস্ব ঘটনা প্রত্যেকটি মেয়ের পিতার জন্য চিরস্বরণীয় ।
হযরত আয়শা রাঃ বলেন, একদা আমরা এক সফর থেকে আসছিলাম । রাস্তায় আমার হার হারিয়ে যায় । হার খুঁজতে গিয়ে ছালাতের সময় হয়ে গেল । আমাদের নিকট পানি ছিল না, সখানে পানির ব্যবস্থা ছিল না । জনগন আমার আব্বার নিকট গিয়ে বলল, আপনি জানেন আপনার মেয়ে কি অসুবিধা করেছে ? এ খবর শুনে আমার আব্বা রাগান্বিত হয়ে আমার নিকট আসলেন এবং আমার কোমরের উপর এত জোরে এক কিল মারলেন , যদি আমার স্বামী মুহাম্মাদ সাঃ আমার উরুর উপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে না থাকতেন তাহলে প্রহারের করণে সরে যেতাম । (বুখারী ২য় খন্ড, মাগাযী অধ্যায়)
এ ঘটনা থেকে বা এ হাদিস থেকে এই শিক্ষা পাওয়া যায় যে পৃথিবীর সব নারিদের থেকে সম্মানিত নারী হচ্ছেন আয়শা রাঃ আর নবি রাসূল ব্যাতিত সবচেয়ে সম্মানিত মানুষ হচ্ছেন আবু বকর সিদ্দিক ।
কেননা রাসূল সাঃ বলেন আমি কাউকে বন্ধু হিসাবে গ্রহন করলে আবু বকর সিদ্দিক কে করতাম । (বুখারি, মুসলিম , মিশকাত হা/৬০১০)
অপর দিকে আমাদের নবী সাঃ হলেন পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানিত ব্যাক্তি এবং সকল মানুষের চেয়ে উত্তম । "তিনি বলেন, আমি সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবো ।" (মুসলিম, মিশকাত হা/৫৭৪২)
এখানে স্পষ্ট যে নবীগণ ব্যাতিত সর্বশ্রেষ্ট মানুষ আবু বকর তার মেয়ে আয়শা রাঃ কে মারলেন যিনি ছিলেন সকল নারীর চেয়ে সম্মানি, যিনি ছিলেন যুবতি , বিবাহিত এছাড়াও তাকে প্রহার করা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে সম্মানিত ব্যাক্তিটির সামনে ।
এই সামান্য অপরাধের কারণে যদি সবচেয়ে সম্মানি ব্যাক্তির সামনে , সবচেয়ে সম্মানি নারিকে প্রহার করা হয় তাহলে আপনার আমার মেয়ে সরাসরি শরী'আত বিরোধী কাজ করলে কেন প্রহার করতে পারবো না ।
আমাদের মেয়েরা সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নগ্ন, অর্ধ নগ্ন হয়ে ঘুরছে । বিভিন্ন অশ্লীল কথা বার্তা এবং কাজে লিপ্ত আর আমরা একটা ধমকও দিতে পারি না । আমাদের মত অযোগ্য পিতার দুনিয়ায় বেচে থাকার কোন যোগ্যতা নেই ।
মন্তব্য